পুরান ঢাকার জনসন রোডস্থ (৩/১ জনসন রোড) খাস জমি সরকার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়কে দীর্ঘমেয়াদী বন্দোবস্ত প্রদানের অনুমোদন দিয়েছে। এ উপলেক্ষ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় পরিবার আনন্দ-উল্লাসে মিছিল এবং সমাবেশ করে।
দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর ভাগ্য খুলল জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের। সবকিছু থাকার পরেও যেন কী নেই নেই মনে হয়। সেই শুন্যতা পূরণে একধাপ এগিয়ে গেল ২০০৫ সালে প্রতিষ্ঠিত এই নয়া বিশ্ববিদ্যালয়।
এই আনন্দে সোমবার দুপুর দেড়টায় শিক্ষার্থীরা মিছিল নিয়ে সমস্ত ক্যাম্পাস পদক্ষিণ শেষে ২ টায় ভাস্কর্য চত্বরে শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা সমাবেশ করে। সমাবেশে বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য অধ্যাপক ড. মেসবাহউদ্দিন আহমেদ, বিশ্ববিদ্যালয় কোষাধ্যক্ষ ড. সেলিম ভূঁইয়া, শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সেলিম,সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. কাজী সাইফুদ্দিন , নীলদলের আহবায়ক অধ্যাপক জাকারিয়া মিয়াসহ অন্যান্য শিক্ষকরা বক্তব্য রাখেন। সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন জবি ছাত্রলীগের সভাপতি এফ.এম শরিফুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক এস.এম. সিরাজুল ইসলাম, জবি ছাত্র মৈত্রীর সাধারণ সম্পাদক মানোয়ার হোসেন প্রমূখ। কর্মসূচীতে বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল শিক্ষক, ছাত্র-ছাত্রী এবং কর্মকর্তা-কর্মচারী অংশ নেয়।
এসময় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মেসবাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, “অতি শীঘ্রই উক্ত জায়গায় একটি ছাত্রী হলের নির্মাণ কাজ শুরু হবে। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বাকি বেদলকৃত হল/হলের জায়গা পর্যায়ক্রমে অধিগ্রহণের কাজ অব্যাহত রয়েছে। অন্যান্য পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ন্যায় নতুন এই পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রছাত্রী-শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আবাসান, পরিবহন, শিক্ষা কার্যক্রমের উন্নয়নসহ অন্যান্য সুযোগ সুবিধা বৃদ্ধির লক্ষে বর্তমান প্রশাসন সবধরনের কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে।”
আনন্দ মিছিলে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের মধ্যে ছিল এক ভিন্ন ধরনের অনুভুতি। বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার পর হল না থাকায় সবার মনের মধ্যে এক চাপা কষ্ট অনুভুতি ছিল। বিভিন্ন সময়ে হলের জন্য আন্দোলন করে কোন শুভ ফল পায়নি শিক্ষার্থীরা। নতুন হলের যায়গা বরাদ্ধ পাওয়ার পর আন্নদ ধরে রাখতে পারেনি শিক্ষার্থীরা। একে আপরকে জড়িয়ে ধরে আনন্দ প্রকাশ করে তারা।
মিছিল চলাকালীন সময়ে মনোবিজ্ঞান বিভাগের আকবর বলেন, ’আজ যে কী আনন্দ লাগছে তা প্রকাশ করতে পারছিনা। আমরা হল পেতে যাচ্ছি এখনও বিশ্বাস হচ্ছেনা।’
১০ অক্টোবর, ২০১২, সোমবার তারিখে ভূমি মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব স্বাক্ষরিত প্রেরিত অনুলিপি অনুসারে ৩/১ জনসন রোডস্থ (১নং খাস খতিয়ানের, সি, এস-৮৮, এস,এ-৬৮১, আর,এস-১০৩১ এবং মহানগর ৩৩০ নং দাগের ০.৩৪২২ একক) ‘খাসজমি ব্যবস্থাপনা ও বন্দোবস্ত’ নীতিমালার ৩.০ (গ) অনুচ্ছেদ অনুসারে জগন্নাথ বিশ্বববিদ্যালয়ের অনকূলে দীর্ঘমেয়াদী বন্দোবস্ত প্রদানের বিষয়টি সরকার কর্তৃক অনুমোদিত হয়েছে।
দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর ভাগ্য খুলল জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের। সবকিছু থাকার পরেও যেন কী নেই নেই মনে হয়। সেই শুন্যতা পূরণে একধাপ এগিয়ে গেল ২০০৫ সালে প্রতিষ্ঠিত এই নয়া বিশ্ববিদ্যালয়।
এই আনন্দে সোমবার দুপুর দেড়টায় শিক্ষার্থীরা মিছিল নিয়ে সমস্ত ক্যাম্পাস পদক্ষিণ শেষে ২ টায় ভাস্কর্য চত্বরে শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা সমাবেশ করে। সমাবেশে বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য অধ্যাপক ড. মেসবাহউদ্দিন আহমেদ, বিশ্ববিদ্যালয় কোষাধ্যক্ষ ড. সেলিম ভূঁইয়া, শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সেলিম,সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. কাজী সাইফুদ্দিন , নীলদলের আহবায়ক অধ্যাপক জাকারিয়া মিয়াসহ অন্যান্য শিক্ষকরা বক্তব্য রাখেন। সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন জবি ছাত্রলীগের সভাপতি এফ.এম শরিফুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক এস.এম. সিরাজুল ইসলাম, জবি ছাত্র মৈত্রীর সাধারণ সম্পাদক মানোয়ার হোসেন প্রমূখ। কর্মসূচীতে বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল শিক্ষক, ছাত্র-ছাত্রী এবং কর্মকর্তা-কর্মচারী অংশ নেয়।
এসময় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মেসবাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, “অতি শীঘ্রই উক্ত জায়গায় একটি ছাত্রী হলের নির্মাণ কাজ শুরু হবে। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বাকি বেদলকৃত হল/হলের জায়গা পর্যায়ক্রমে অধিগ্রহণের কাজ অব্যাহত রয়েছে। অন্যান্য পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ন্যায় নতুন এই পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রছাত্রী-শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আবাসান, পরিবহন, শিক্ষা কার্যক্রমের উন্নয়নসহ অন্যান্য সুযোগ সুবিধা বৃদ্ধির লক্ষে বর্তমান প্রশাসন সবধরনের কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে।”
আনন্দ মিছিলে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের মধ্যে ছিল এক ভিন্ন ধরনের অনুভুতি। বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার পর হল না থাকায় সবার মনের মধ্যে এক চাপা কষ্ট অনুভুতি ছিল। বিভিন্ন সময়ে হলের জন্য আন্দোলন করে কোন শুভ ফল পায়নি শিক্ষার্থীরা। নতুন হলের যায়গা বরাদ্ধ পাওয়ার পর আন্নদ ধরে রাখতে পারেনি শিক্ষার্থীরা। একে আপরকে জড়িয়ে ধরে আনন্দ প্রকাশ করে তারা।
মিছিল চলাকালীন সময়ে মনোবিজ্ঞান বিভাগের আকবর বলেন, ’আজ যে কী আনন্দ লাগছে তা প্রকাশ করতে পারছিনা। আমরা হল পেতে যাচ্ছি এখনও বিশ্বাস হচ্ছেনা।’
১০ অক্টোবর, ২০১২, সোমবার তারিখে ভূমি মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব স্বাক্ষরিত প্রেরিত অনুলিপি অনুসারে ৩/১ জনসন রোডস্থ (১নং খাস খতিয়ানের, সি, এস-৮৮, এস,এ-৬৮১, আর,এস-১০৩১ এবং মহানগর ৩৩০ নং দাগের ০.৩৪২২ একক) ‘খাসজমি ব্যবস্থাপনা ও বন্দোবস্ত’ নীতিমালার ৩.০ (গ) অনুচ্ছেদ অনুসারে জগন্নাথ বিশ্বববিদ্যালয়ের অনকূলে দীর্ঘমেয়াদী বন্দোবস্ত প্রদানের বিষয়টি সরকার কর্তৃক অনুমোদিত হয়েছে।
No comments:
Post a Comment