মো. ইউসুফ আলী, ঢাকা টাইমস
.............................. .............................. ..............................
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তির সাক্ষাৎকারে ‘বি’ ইউনিটের বিষয় বণ্টনে ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগ পাওয়া গেছে। রবিবার ও সোমবার দুই দিনে কলা অনুষদভূক্ত ‘বি’ ইউনিটের সাক্ষাৎকারে এ অনিয়মের ঘটনা ঘটেছে। সকল শর্ত পূরণ করার পরও অর্ধশতাধিক শিক্ষার্থীকে কাঙ্খিত বিষয় দেওয়া হয়নি। আবার অনেকে শর্ত পূরণ না করেও মেধা তালিকায় পেছনে থেকেও ভালো বিষয় পাওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
ভুক্তভোগীরা জানায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের চারটি ইউনিটের অধীনে ছয়টি অনুষদের ভর্তির সাক্ষাৎকার শুরু হয় রবিবার। এ, বি, সি ও ডি ইউনিটের এ সাক্ষাৎকারে কলা অনুষদভুক্ত ‘বি’ ইউনিটের সাক্ষাৎকারে বিষয় বণ্টনে ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগ উঠে।
জানা যায়, ভর্তি পরীক্ষায় ‘বি’ ইউনিটে মেধাক্রম পঞ্চম, ৪১তম, ৪৩তম, ৪৮তম, ৯৩তম, ও ১০৬তম স্থান অধিকারীদের আইন বিষয় পাওয়ার কথা থাকলেও তাদেরকে কাঙ্খিত বিষয় দেওয়া হয়নি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে কলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. আব্দুল ওদুদ সাংবাদিকদের কোন স্পষ্ট জবাব দিতে পারেনি।
বিশ্ববিদ্যালয়ের চলতি বছর প্রকাশিত ভর্তির নির্দেশিকায় মাদরাসা শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে বলা হয়েছে যে, বাংলা ও ইংরেজি বিষয় পেতে হলে তাদের এইচএসসি/আলিম শ্রেণীতে ২০০ নম্বরের ইংরেজি ও বাংলা পড়ে আসতে হবে। কিন্তু আইন, সাংবাদিকতাসহ অন্য কোন বিষয়ে এ শর্ত না থাকলেও ডীনের স্বেচ্চাচারিতার কারণে তারা মাদরাসা শিক্ষার্থীদেরকে আইন, সাংবাদিকতা, অর্থনীতিসহ ভালো কোন বিষয় না দিয়ে শুধু মাত্র ইসলামিক স্টাডিজ বিষয় দিয়েছে বলে সংশ্লিষ্টরা জানায়। ভাইভাবোর্ডের কয়েকজন সদস্য এর প্রতিবাদ করলেও ডিন একক সিদ্ধান্তে তিনি এ শিক্ষার্থীদেরকে বঞ্ছিত করেন।
এদিকে রবিবার সাক্ষাৎকারের প্রথম দিনে আটজন শিক্ষার্থীকে ইংরেজি বিষয় দেওয়া হলেও সোমবার তাদেরকে বিষয় পরিবর্তন করে আবার বাংলা দেওয়া হয়েছে।
এ প্রশ্নে জবাবে সংশ্লিষ্ট ডিন কোন সদুত্তর দিতে পারেনি। অভিযোগ পাওয়ার পর সংবাদ কর্মীরা ডিনের সাথে দেখা করতে সরেজমিন গেলে দেখা যায়, ভাইভা বোর্ডের ভিতরে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগ সভাপতি এফএম শরীফুল ইসলাম বোর্ডের সদস্যদের সাথে বসে রয়েছে। তার পাশে অনন্ত ১৫জন ছাত্রলীগ কর্মী ওই বোর্ডে বসে আছেন। যা সম্পূর্ণ নিয়ম বর্হিভূত বলে ভাইভাবোর্ডের একাধিক সদস্য মন্তব্য করেন।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগ সভাপতি শরীফুল ইসলাম বলেন, একটি ছাত্রীর কাঙ্খিত বিষয় ডিন অফিস থেকে না দেওয়া হলে আমি জানতে সেখানে গিয়েছিলাম।
ভুুক্তভোগী শিক্ষার্থী জাহিদুল ইসলাম বলেন, আমার মেধাক্রম ৪১তম, এইচএসসিতে ইংরেজিতে আমি ‘এ’ প্লাস, বাংলায় ‘এ’ মাইনাস পেয়েছি। আইন বিষয় পেতে আমার সকল যোগ্যতা থাকার পরও আমাকে আইন দেওয়া হয়নি। আমাকে ইসলামিক স্টাডিজ দেওয়া হয়েছে। আমাকে কাঙ্খিত বিষয় না দেওয়ায় আমি রিট করার চিন্তা ভাবনা কর
..............................
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তির সাক্ষাৎকারে ‘বি’ ইউনিটের বিষয় বণ্টনে ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগ পাওয়া গেছে। রবিবার ও সোমবার দুই দিনে কলা অনুষদভূক্ত ‘বি’ ইউনিটের সাক্ষাৎকারে এ অনিয়মের ঘটনা ঘটেছে। সকল শর্ত পূরণ করার পরও অর্ধশতাধিক শিক্ষার্থীকে কাঙ্খিত বিষয় দেওয়া হয়নি। আবার অনেকে শর্ত পূরণ না করেও মেধা তালিকায় পেছনে থেকেও ভালো বিষয় পাওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
ভুক্তভোগীরা জানায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের চারটি ইউনিটের অধীনে ছয়টি অনুষদের ভর্তির সাক্ষাৎকার শুরু হয় রবিবার। এ, বি, সি ও ডি ইউনিটের এ সাক্ষাৎকারে কলা অনুষদভুক্ত ‘বি’ ইউনিটের সাক্ষাৎকারে বিষয় বণ্টনে ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগ উঠে।
জানা যায়, ভর্তি পরীক্ষায় ‘বি’ ইউনিটে মেধাক্রম পঞ্চম, ৪১তম, ৪৩তম, ৪৮তম, ৯৩তম, ও ১০৬তম স্থান অধিকারীদের আইন বিষয় পাওয়ার কথা থাকলেও তাদেরকে কাঙ্খিত বিষয় দেওয়া হয়নি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে কলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. আব্দুল ওদুদ সাংবাদিকদের কোন স্পষ্ট জবাব দিতে পারেনি।
বিশ্ববিদ্যালয়ের চলতি বছর প্রকাশিত ভর্তির নির্দেশিকায় মাদরাসা শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে বলা হয়েছে যে, বাংলা ও ইংরেজি বিষয় পেতে হলে তাদের এইচএসসি/আলিম শ্রেণীতে ২০০ নম্বরের ইংরেজি ও বাংলা পড়ে আসতে হবে। কিন্তু আইন, সাংবাদিকতাসহ অন্য কোন বিষয়ে এ শর্ত না থাকলেও ডীনের স্বেচ্চাচারিতার কারণে তারা মাদরাসা শিক্ষার্থীদেরকে আইন, সাংবাদিকতা, অর্থনীতিসহ ভালো কোন বিষয় না দিয়ে শুধু মাত্র ইসলামিক স্টাডিজ বিষয় দিয়েছে বলে সংশ্লিষ্টরা জানায়। ভাইভাবোর্ডের কয়েকজন সদস্য এর প্রতিবাদ করলেও ডিন একক সিদ্ধান্তে তিনি এ শিক্ষার্থীদেরকে বঞ্ছিত করেন।
এদিকে রবিবার সাক্ষাৎকারের প্রথম দিনে আটজন শিক্ষার্থীকে ইংরেজি বিষয় দেওয়া হলেও সোমবার তাদেরকে বিষয় পরিবর্তন করে আবার বাংলা দেওয়া হয়েছে।
এ প্রশ্নে জবাবে সংশ্লিষ্ট ডিন কোন সদুত্তর দিতে পারেনি। অভিযোগ পাওয়ার পর সংবাদ কর্মীরা ডিনের সাথে দেখা করতে সরেজমিন গেলে দেখা যায়, ভাইভা বোর্ডের ভিতরে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগ সভাপতি এফএম শরীফুল ইসলাম বোর্ডের সদস্যদের সাথে বসে রয়েছে। তার পাশে অনন্ত ১৫জন ছাত্রলীগ কর্মী ওই বোর্ডে বসে আছেন। যা সম্পূর্ণ নিয়ম বর্হিভূত বলে ভাইভাবোর্ডের একাধিক সদস্য মন্তব্য করেন।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগ সভাপতি শরীফুল ইসলাম বলেন, একটি ছাত্রীর কাঙ্খিত বিষয় ডিন অফিস থেকে না দেওয়া হলে আমি জানতে সেখানে গিয়েছিলাম।
ভুুক্তভোগী শিক্ষার্থী জাহিদুল ইসলাম বলেন, আমার মেধাক্রম ৪১তম, এইচএসসিতে ইংরেজিতে আমি ‘এ’ প্লাস, বাংলায় ‘এ’ মাইনাস পেয়েছি। আইন বিষয় পেতে আমার সকল যোগ্যতা থাকার পরও আমাকে আইন দেওয়া হয়নি। আমাকে ইসলামিক স্টাডিজ দেওয়া হয়েছে। আমাকে কাঙ্খিত বিষয় না দেওয়ায় আমি রিট করার চিন্তা ভাবনা কর
No comments:
Post a Comment