জবি রিপোর্টার
রাজধানীর পুরান ঢাকার ভিক্টোরিয়া পার্ক এলাকায় গতকাল
সকালে দুটি বাসে আগুন দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। পর পর দুই দিনের ঘটনায় নিরাপত্তা
জোরদার করা হয়েছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে। এ ঘটনায় সূত্রাপুর থানায় দুটি
পৃথক মামলা হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, সকাল ৮টায় ২০-২৫ জনের একটি দল হঠাৎ করে স্কাইলাইন পরিবহনের দুটি বাসে ভাঙচুর করে আগুন লাগিয়ে দেয়। এ ঘটনায় কেউ আহত হয়নি। এ ঘটনায় কেউ আহত হয়নি। এ ব্যাপারে ওই এলাকার দায়িত্বে থাকা সূত্রাপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মোহাম্মদ শাহ আলম বলেন, বাসে যখন আগুন লাগানো হয় তখন তিনি রায়সাহেব বাজার এলাকায় ছিলেন। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে তিনি দুর্বৃত্তদের কাউকে পাননি।
ছাত্রদলের জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক এ বি এম মহসিন বিশ্বাস বলেন, ছাত্রলীগ আমাদেরকে ক্যাম্পাসে ঢুকতে না দেওয়ার জন্য পরিকল্পিতভাবে এই বাসগুলোতে আগুন ধরিয়ে দিয়েছে। তবে বিশ্ববিদ্যালয় শাখার ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক এস এম সিরাজুল ইসলাম ছাত্রদলের অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, যুদ্ধাপরাধীদের বাঁচাতে আইনশৃঙ্খলা বিঘি্নত করার জন্য ছাত্রদল ও শিবিররা এই ঘটনা ঘটিয়েছে। গত সোমবার ককটেল বিস্ফোরণে আটক দুই জন সহ ৭০-৮০ জন এবং বাসে আগুন দেওয়ায় ২০-২৫ জনের নামে দুটি পৃথক মামলা করা হয়েছে।
এদিকে গত সোমবার বহিরাগত বিএনপি কর্মীর অংশগ্রহণে জবি ছাত্রদলের মিছিলে ধাওয়া_ পাল্টাধাওয়ার পর ক্যাম্পাসের বাহিরে ককটেল বিস্ফোরণে বিশ্ববিদ্যালয় সহ পুরান ঢাকায় আতঙ্ক বিরাজ করে। এমতাবস্থায় নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। ক্যাম্পাসে সুষ্ঠু আইনশৃঙ্খলা ও একাডেমিক পরিবেশ বজায় রাখার স্বার্থে আজ থেকে সকল শিক্ষার্থীদের পরিচয়পত্র সাথে আনার নির্দেশ দিয়েছে জবি প্রশাসন।
প্রক্টর ড. অশোক কুমার সাহা বলেন, গত দুই দিনে বিশ্ববিদ্যালয় সহ আশেপাশে মিছিল ও ককটেল বিস্ফোরণে শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তার প্রশ্ন উঠেছে। তাই নিরাপত্তা বৃদ্ধি করতে সকলকে পরিচয়পত্র নিয়ে আসতে বলা হয়েছে। এবং ভর্তিচ্ছুদের ভর্তির প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সঙ্গে আনতে হবে। যেকোন সময়ে শিক্ষার্থীদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হতে পারে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, সকাল ৮টায় ২০-২৫ জনের একটি দল হঠাৎ করে স্কাইলাইন পরিবহনের দুটি বাসে ভাঙচুর করে আগুন লাগিয়ে দেয়। এ ঘটনায় কেউ আহত হয়নি। এ ঘটনায় কেউ আহত হয়নি। এ ব্যাপারে ওই এলাকার দায়িত্বে থাকা সূত্রাপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মোহাম্মদ শাহ আলম বলেন, বাসে যখন আগুন লাগানো হয় তখন তিনি রায়সাহেব বাজার এলাকায় ছিলেন। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে তিনি দুর্বৃত্তদের কাউকে পাননি।
ছাত্রদলের জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক এ বি এম মহসিন বিশ্বাস বলেন, ছাত্রলীগ আমাদেরকে ক্যাম্পাসে ঢুকতে না দেওয়ার জন্য পরিকল্পিতভাবে এই বাসগুলোতে আগুন ধরিয়ে দিয়েছে। তবে বিশ্ববিদ্যালয় শাখার ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক এস এম সিরাজুল ইসলাম ছাত্রদলের অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, যুদ্ধাপরাধীদের বাঁচাতে আইনশৃঙ্খলা বিঘি্নত করার জন্য ছাত্রদল ও শিবিররা এই ঘটনা ঘটিয়েছে। গত সোমবার ককটেল বিস্ফোরণে আটক দুই জন সহ ৭০-৮০ জন এবং বাসে আগুন দেওয়ায় ২০-২৫ জনের নামে দুটি পৃথক মামলা করা হয়েছে।
এদিকে গত সোমবার বহিরাগত বিএনপি কর্মীর অংশগ্রহণে জবি ছাত্রদলের মিছিলে ধাওয়া_ পাল্টাধাওয়ার পর ক্যাম্পাসের বাহিরে ককটেল বিস্ফোরণে বিশ্ববিদ্যালয় সহ পুরান ঢাকায় আতঙ্ক বিরাজ করে। এমতাবস্থায় নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। ক্যাম্পাসে সুষ্ঠু আইনশৃঙ্খলা ও একাডেমিক পরিবেশ বজায় রাখার স্বার্থে আজ থেকে সকল শিক্ষার্থীদের পরিচয়পত্র সাথে আনার নির্দেশ দিয়েছে জবি প্রশাসন।
প্রক্টর ড. অশোক কুমার সাহা বলেন, গত দুই দিনে বিশ্ববিদ্যালয় সহ আশেপাশে মিছিল ও ককটেল বিস্ফোরণে শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তার প্রশ্ন উঠেছে। তাই নিরাপত্তা বৃদ্ধি করতে সকলকে পরিচয়পত্র নিয়ে আসতে বলা হয়েছে। এবং ভর্তিচ্ছুদের ভর্তির প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সঙ্গে আনতে হবে। যেকোন সময়ে শিক্ষার্থীদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হতে পারে।
লিংক: http://www.dainikdestiny.com/index.php?view=details&type=main&cat_id=1&menu_id=1&pub_no=540&news_type_id=1&index=1
No comments:
Post a Comment