এ পর্যন্ত কে কোথায় দাড়িয়ে? ‘টি-20’ বিশ্বকাপ-2012 পরিপূর্ন ফিকচার


মুহুর্তে খেলার সময়সূচি, ফলাফল এবং ভেনু অনুযায়ী টেবিল
 বি.দ্র: নিয়মিত আপডেট আসছে......

তারিখ
বার
সময়
গ্রুপ
খেলা
স্টেডিয়াম
স্কোরবোর্ড ফলাফল
১৮ সেপ্টেম্বর
মঙ্গলবার
রাত .৩০
সি
শ্রীলঙ্কা বনাম
জিম্বাবোয়ে
মাহিন্দা রাজাপক্ষ আন্তর্জাতিক স্টেডিয়াম,
হাম্বানটোটা
জয়ী: শ্রীলঙ্কা
১৯ সেপ্টেম্বর
বুধবার
দুপুর .৩০
বি
অস্ট্রেলিয়া বনাম
আয়ারল্যান্ড
প্রেমদাসা স্টেডিয়াম,
কলম্বো
জয়ী: অস্ট্রেলিয়া
রাত .৩০
ভারত বনাম
আফগানিস্তান
প্রেমদাসা স্টেডিয়াম,
কলম্বো
জয়ী: ভারত
২০ সেপ্টেম্বর
বৃহস্পতিবার
রাত .৩০
সি
দক্ষিণ আফ্রিকা বনাম
জিম্বাবোয়ে
মাহিন্দা রাজাপক্ষ আন্তর্জাতিক স্টেডিয়াম,
হাম্বানটোটা
জয়ী: দঃ আফ্রিকা
২১ সেপ্টেম্বর
শুক্রবার
দুপুর .৩০
ডি
নিউজিল্যান্ড বনাম
বাংলাদেশ
পাল্লেকেলে ক্রিকেট স্টেডিয়াম,
ক্যান্ডি
জয়ী: নিউজিল্যান্ড
রাত .৩০
ইংল্যান্ড বনাম
আফগানিস্তান
প্রেমদাসা স্টেডিয়াম,
কলম্বো
জয়ী: ইংল্যান্ড
২২ সেপ্টেম্বর
শনিবার
দুপুর .৩০
সি
শ্রীলঙ্কা বনাম
দক্ষিণ আফ্রিকা
মাহিন্দা রাজাপক্ষ আন্তর্জাতিক স্টেডিয়াম,
হাম্বানটোটা
জয়ী: দক্ষিণ আফ্রিকা
রাত .৩০
বি
অস্ট্রেলিয়া বনাম
ওয়েস্ট ইন্ডিজ
প্রেমদাসা স্টেডিয়াম,
কলম্বো
জয়ী: অস্ট্রেলিয়া
২৩ সেপ্টেম্বর
রবিবার
দুপুর .৩০
ডি
নিউজিল্যান্ড বনাম
পাকিস্তান
পাল্লেকেলে ক্রিকেট স্টেডিয়াম,
ক্যান্ডি
জয়ী: পাকিস্তান

রাত .৩০
ইংল্যান্ড বনাম
ভারত
প্রেমদাসা স্টেডিয়াম,
কলম্বো
জয়ী: ভারত

২৪ সেপ্টেম্বর
সোমবার
রাত .৩০
বি
ওয়েস্ট ইন্ডিজ বনাম
আয়ারল্যান্ড
প্রেমদাসা স্টেডিয়াম,
কলম্বো
খেলা পরিত্যক্ত
২৫ সেপ্টেম্বর
মঙ্গলবার
রাত .৩০
ডি
বাংলাদেশ বনাম
পাকিস্তান
পাল্লেকেলে ক্রিকেট স্টেডিয়াম,
ক্যান্ডি
জয়ী: পাকিস্তান

সুপার এইট

তারিখ
বার
সময়
খেলা
স্টেডিয়াম
স্কোরবোর্ড ফলাফল
২৭ সেপ্টেম্বর
বৃহস্পতিবার
দুপুর .৩০
শ্রীলঙ্কা বনাম
নিউজিল্যান্ড
পাল্লেকেলে ক্রিকেট স্টেডিয়াম,
ক্যান্ডি
জয়ী: শ্রীলঙ্কা
রাত .৩০
ইংল্যান্ড বনাম
ওয়েস্ট ইন্ডিজ
পাল্লেকেলে ক্রিকেট স্টেডিয়াম,
ক্যান্ডি
জয়ী: ওয়েস্ট ইন্ডিজ
২৮ সেপ্টেম্বর
শুক্রবার
দুপুর .৩০
পাকিস্তান বনাম
দক্ষিণ আফ্রিকা
প্রেমদাসা স্টেডিয়াম,
কলম্বো
জয়ী: পাকিস্তান
রাত .৩০
অস্ট্রেলিয়া বনাম
ভারত
প্রেমদাসা স্টেডিয়াম,
কলম্বো
জয়ী: অস্ট্রেলিয়া
২৯ সেপ্টেম্বর
শনিবার
দুপুর .৩০
ইংল্যান্ড বনাম
নিউজিল্যান্ড
পাল্লেকেলে ক্রিকেট স্টেডিয়াম,
ক্যান্ডি
জয়ী: ইংল্যান্ড
রাত .৩০
শ্রীলঙ্কা বনাম
ওয়েস্ট ইন্ডিজ
পাল্লেকেলে ক্রিকেট স্টেডিয়াম,
ক্যান্ডি
জয়ী: শ্রীলঙ্কা
৩০ সেপ্টেম্বর
রবিবার
দুপুর .৩০
অস্ট্রেলিয়া বনাম
দক্ষিণ আফ্রিকা
প্রেমদাসা স্টেডিয়াম,
কলম্বো
জয়ী:অস্ট্রেলিয়া
রাত .৩০
ভারত বনাম
পাকিস্তান
প্রেমদাসা স্টেডিয়াম,
কলম্বো
জয়ী: ভারত
অক্টোবর
সোমবার
দুপুর .৩০
নিউজিল্যান্ড বনাম
ওয়েস্ট ইন্ডিজ
পাল্লেকেলে ক্রিকেট স্টেডিয়াম,
ক্যান্ডি
জয়ী: ওয়েস্ট ইন্ডিজ
রাত .৩০
শ্রীলঙ্কা বনাম
ইংল্যান্ড
পাল্লেকেলে ক্রিকেট স্টেডিয়াম,
ক্যান্ডি
জয়ী: শ্রীলঙ্কা
অক্টোবর
মঙ্গলবার
দুপুর .৩০
অস্ট্রেলিয়া বনাম
পাকিস্তান
প্রেমদাসা স্টেডিয়াম,
কলম্বো
জয়ী: পাকিস্তান
রাত .৩০
ভারত বনাম
দক্ষিণ আফ্রিকা
প্রেমদাসা স্টেডিয়াম,
কলম্বো
জয়ী: ভারত

সেমিফাইনাল

তারিখ
বার
সময়
খেলা
স্টেডিয়াম
স্কোরবোর্ড ফলাফল
অক্টোবর
বৃহস্পতিবার
রাত .০০
শ্রীলঙ্কা বনাম
পাকিস্তান

প্রেমদাসা স্টেডিয়াম,
কলম্বো
শ্রীলঙ্কা
অক্টোবর
শুক্রবার
রাত .০০
অস্ট্রেলিয়া বনাম
ওয়েস্ট ইন্ডিজ
প্রেমদাসা স্টেডিয়াম,
কলম্বো
ওয়েস্ট ইন্ডিজ

ফাইনাল

তারিখ
বার
সময়
খেলা
স্টেডিয়াম
স্কোরবোর্ড ফলাফল
অক্টোবর
রবিবার
রাত .০০
শ্রীলঙ্কা বনাম
ওয়েস্ট ইন্ডিজ
প্রেমদাসা স্টেডিয়াম,
কলম্বো
ওয়েস্ট ইন্ডিজ

‘টি-20’ 2012 ভেন্যু পরিচিতি

আর. প্রেমদাসা স্টেডিয়াম
                                          
শ্রীরঙ্কার প্রয়ত প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি রণসিংহে পেমদাসার মস্তিষ্কপ্রসূত এই স্টেডিয়ামটি ১৯৯০-এর জুনের আগে পর্যন্ত পরিচিত ছিল ক্ষেত্তারামা স্টেডিয়য়াম নামে। তিনিই এই স্টেডিয়ামটির পুননির্মানের পরিকল্পনা করেন। এই মুহুর্তে ফ্লাড লাইট দেওয়া ৩৫ হাজার আসন বিশিষ্ট এই স্টেডিয়ামটি শ্রিলঙ্কার সবচেয়ে বড় স্টেডিয়াম। স্টেডিয়ামটি উদ্বোধনী হয় ১৯৮৬ সালে। ‘টি-২০’ বিশ্বকাপের কথা চিন্তা কওে স্টেডিয়ামের বেশ কিছু সুযোগসুবিধা বাড়ানো হয়েছে। স্টেডিয়ামের পেছওে ১৬টি পিচ-যুক্ত একটি নতুন অনুশীলন কেন্দ্র তৈরি করা হয়েছে।
মজার বিষয় এই যে, স্টেডিয়ামের এই জমিটি এক সময় জলাভুমি ছিল।
স্টেডিয়াম এক নজরে:
প্রতিষ্ঠিত: ১৯৮৬
ফ্লাডলাইট: আছে
‘প্যাভেলিয়ন এন্ড’-র নাম: ক্ষেত্তারামা এন্ড ও মালিগাভটে এন্ড




পাল্লেকেলে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম
                         

পাল্লেকেলে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম শ্রীলঙ্কার কিংবদন্তী ক্রিকেটার মুথাইয়া মুরলীধরন ক্রিকেট স্টেডিয়াম নামেও পরিচিত। শুধুমাত্র ক্যান্ডি শহরেই নয়, শ্রীলঙ্কার ক্রিকেট মাচিত্রেও নবতম সংযোজন এই স্টেডিয়ামটি। এটি শ্রীলঙ্কার অষ্টম টেস্ট ক্রীড়াঙ্গন। ২০১০- এর জুলাইতে ক্যান্ডি তথা শ্রীলঙ্কার বাসিন্দা মুরলীধরনকে সম্মান জানাতে এই স্টেডিয়ামটির নাম পরিবর্তন করা হয়। ২০০৯- এর নভেম্বও স্টেডিয়ামটির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হলেও পরের বছর ডিসেম্বওে আইসিসি-ও ১০৪তম টেস্ট ক্রিয়াঙ্গন হিসেবে পরিচিত পায়।
স্টেডিয়াম এক নজরে:
প্রতিষ্ঠিত: ২০০৯
খেলার মাঠের দৈর্ঘ্য: ৮০মিটার লম্বা ও ৭৫মিটার চওড়া
ফ্লাডলাইট: ২০১০সালে প্রতিষ্ঠিত
‘প্যাভিরিয়ন এন্ড’- র নাম: হুন্নাসগিরিয়া এন্ড ও ঋকিল্লগাস্কাদা এন্ড



মাহিন্দা রাজাপক্ষ আন্তর্জাতিক
                                            
২০০৯-এ গড়ে উঠলেও আইসিসি বিশ্বকাপের কথা মাথায় রেখে শ্রীলঙ্কার হাম্বানটোটায় এই স্টেডিয়ামটিকে গত বছর ঢেলে সাজানো হয়েছিল। গত বছরেরই ২০ ফেব্রুয়ারি এখানকার প্রথম আন্তর্জাতিক ম্যাচটি কানাডার বিরুদ্ধে খেলে শ্রীলঙ্কা। কানাডার মত অনভিজ্ঞ দলকে ধূলিসাৎ কওে ২১০ রানে সেই ম্যাচ জিতে নেয় শ্রীলঙ্কা।
স্টেয়িাম একনজরে:
প্রতিষ্ঠিত: ২০০৯
খেলার মাঠের দৈর্ঘ্য: ১০০ মিটার লম্বা ও ১০০ মিটার চওড়া
ফ্লাডলাইট: ২০১০ সালে প্রতিষ্ঠিত
‘প্যাভেলিয়ন এন্ড’ –র নাম: থানামালভিলা এন্ড ও র্সূভিভা এন্ড

 




২০১২ ‘টি ২০’ বিশ্বকাপের খোঁজখবর

বিশ্বকাপ, কিন্তু পঞ্চাশ ওভারের নয় কুড়ি ওভারের। এই বিশ্বকাপকে বলা হয় ‘টি-২০’ বিশ্বকাপ। ক্রিকেট বিশ্বকাপের সূচনা হয় ১৯৭৫ সালে, আর তখন থেকেই ওয়ানডে খেলার ভবিষ্যত নিয়ে ক্রিকেট মহলে দ্বন্দ ছিল। ধিরে ধিরে পরিবর্তন, সংশোধন হতে থাকে ওয়ানডে ক্রিকেট বিশ্বকাপের নিয়ম, এবং কাটতে থাকে দ্বন্দ। অবশেষে ২০০৭ সালে সূচনা হয় ‘টি-২০’ বিশ্বকাপের। প্রথম ‘টি-২০’ বিশ্বকাপে পাকিস্থানকে পাঁচ রানে হারিয়ে ‘টি-২০’ ইতিহাসে প্রথম ট্রফি হাতে তুলে নেয় ভারত। তার পর আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। প্রত্যেক দুই বছর পর পর অনুষ্ঠিত হয় এই অনন্য ‘টি-২০’ বিশ্বকাপ। ২০০৯ সালে ট্রফি জিতে নেয় পাকিস্থান, ২০১০ সালে ইংল্যান্ড। প্রসঙ্গত- ২০১০ এ ‘টি-২০’ চ্যাম্পিয়ন হয়ে প্রথম কোন আইসিসি টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন হয়।
১৮ সেপ্টম্ব থেকে ৭ অক্টবর শ্রীরঙ্কায় বসেছে ২০১২ ‘টি-২০’ বিশ্বকাপের  আসর। এবারের বিশ্বকাপে অংশ নিয়েছে আইসিসির দশটি পূর্ণ সদস্য এবং দু’টি অ্যাসোসিয়েট সদস্য দেশ। অ্যাসোসিয়েট দেশ হিসেবে খেলছে আফগানিস্থান এবং আয়ারল্যান্ড।

Save the children from environmental hazards

 
 Moniruzzaman 

Children are often exposed to serious disease from environment.  About 40 percent children of the world are suffering from environmental disease. Among them, maximum number is under five years old. Polluted indoor and outdoor air, contaminated water, lack of adequate sanitation, toxic hazards, disease vectors, ultraviolet radiation and degraded ecosystems are all important environmental risk factors for children and in most cases for their mothers as well.
In developing country as like Bangladesh ---  environmental hazards,  population density is most likely cause of childhood death, illnesses and disability from acute respiratory disease, diarrheal diseases, physical injuries, poisonings, insect-borne diseases and prenatal infections. poverty and malnutrition are also responsible for this.
Unsafe water and poor sanitation is the main cause of Diarrhea. The rural area of  Bangladesh isn't well planed as a result day by day pollution of our environment is going on increasing. Indoor air pollution associated with the still-widespread use of bio-gas fuels kills nearly one million children annually, mostly as a result of acute respiratory infections. Mothers, in charge of cooking or resting close to the hearth after giving birth, are most at risk of developing chronic respiratory diseases. About 300000 children are died by the risk of Unintentional physical injuries annually.
On the other hand health-damaging exposure to environmental risks could begun also before birth. Lead in air, mercury in food and other chemicals can result in long-term, often irreversible effects, such as infertility, miscarriage, and birth defects. Children under five years work in hazardous setting. Pregnant women live and work in highly populated place. And they don't take good food. all of these  is responsible for childhood death.
Hygiene and sanitation:
Washing hands with soap before food preparation, before meals and after defecating significantly reduces the risk of diarrheal disease.
Air pollution:
Good ventilation in the home, clean fuels and improved cooking stoves decrease indoor air pollution and the exacerbation and development of acute respiratory infections.
WHO recognizes (world health organization) need to educate and train to health care providers at all levels in the prevention, diagnosis and management of children's diseases linked to environmental risk factors. Efforts are undertaken to enable those “in the front line”, the health professionals dealing with children and adolescents' health, to recognize, assess and prevent diseases linked to, or triggered by environmental factors.
Some low-cost solutions can be applied in many cases, simple filtration and disinfection of water at the household level dramatically improves the microbial quality of water, and reduces the risk of diarrheal disease at low cost. Parents should be concern about safe use of chemicals.
Today's Children is the father of tomorrow, that's mean children is our future nation. So we should ensure their health and safety. Numbering over 2.3 billion worldwide and representing boundless potential. Child survival and development hinge on basic needs to support life; among of these, healthy and clean environment is fundamental.

Description
rate
Under-five mortality rate (deaths per 1000 live births)
65
Infant mortality rate (deaths per 1000 live births)
52
Neonatal mortality rate (deaths per 1000 live births)
37
Percentage of child deaths between age 1 and 17 due to injury
38*
Infants fully vaccinated by 12 months (%)
75**
 KEY STATISTICS:
All data from the Bangladesh Demographic and Health Survey, 2007, except: * Bangladesh Health and Injury Survey 2003 ** EPI Coverage Evaluation Survey 2009

তৃনমূল নেতৃত্বের বেহাল দশা

প্রিয়  সন্তানের জন্য, প্রিয়তম ভাষার জন্য
লেখক: আবু সালেহ মোঃ ইউসুফ: এডিটর www.Education24BD.com



দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতির কথা কহিতে গেলে মনের গহীনে বড়ই অসন্তোষ জাগিয়া ওঠে। যাহাদের কর্তৃক এই দেশের ভার লইবার প্রয়োজন রহিয়াছে তাহাদের দেখা রাজনৈতিক মঞ্চ ময়দানে মিলিতে পাওয়া যাইতেছে না। আর যাইবেই বা কেন দেশের রাজনৈতিক যে হাল হইতে হইতে হইয়াছে সেইখানে পচা আবর্জনাই স্থান করিয়া লইয়াছে। পচা আবর্জনার গন্ধে সুঘ্রাণের কোনকিছু প্রবেশ করিতে পারিতেছে না। রাজনৈতিক অবস্থাদি বোধগম্য করানোর জন্য দেশের তৃনমূল রাজনীতির ময়দান কতটা কর্দমাক্ত সেই দিকটায় দৃষ্টিগোচর না করিলে দেশে সুশাসন তৈয়ার করিবার বিষয়টি অবান্তর হইয়া দেখা মিলিবে।
তৃনমূল নেতা-কর্মীদের বাৎচিত এর মধ্য দিয়া এই ব্যাপারটি বারংবার আমার সামনে প্রকাশিত হইয়াছে যে রাজনীতি করিবার জন্য কোন জ্ঞান-শিক্ষার প্রয়োজন নহে। সম-জাতের কতিপয় নিরেট জগদ্দল মিলিয়া দলের কোন মিটিং মিছিলে জড়ো হইয়া “আমার” জনপ্রীতি রহিয়াছে বলিয়া ঐ দলের আরেক জগদ্দলকে বোধগম্য করানো হচ্ছে তৃনমূল নেতা-কর্মীদের কাজ। নেতা বনিবার হাতিয়ার। আর এরকম চেইন অব কমান্ডের মধ্য দিয়া আমাদের দেশের রাজনীতিবিদদের আবির্ভাব।
কতিপয় অপদার্থ জড়ো হইয়া স্বার্থসিদ্ধির কৌশল নিরূপণ করিতে পারাটাই যেন বৃহৎ কোন দলের তৃণমূল পর্যায়ের নেতা হইতে পারিবার যোগ্যতার মানদণ্ড।
রাজনীতি কেন কাহারা এতে যোগদান করিবে? কাহারা নেতৃত্ব দিবে? অএ এলাকার কাউকেই যদি রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ হওয়ার মতো যোগ্যতা আছে বলিয়া প্রতীয়মান না হয় এমতাবস্থায় কাহার সহিত মিলিত হইলে এর সুরাহা পাওয়া যাইবে? কিংবা অত্র এলাকার সাদা মনের মানুষগুলো যিনি কল্যাণের রাজনৈতিক নীতি বহ করে কিন্তু পচা আবর্জনার উপস্থিতির ভিড়ে সেই পথ রুদ্ধ হইয়া রহিয়াছে।
বড়-সড় কোন নেতা নহে শুধু তৃনমূল কোন নেতা কর্মীর সামাজিক অবস্থান, তাহার রুটি রুজির উপর দৃষ্টিপাত করিলেই দেশের সার্বিক রাজনৈতিক কলুষিত দিকসমূহ বাহির হইয়া আসিতে থাকিবে।
এই পর্যায়ের নেতাকর্মীদের মধ্যে যাহাদেরকেই বাৎচিত করিতে শুনিতে পাই স্বার্থসিদ্ধির কৌশলই তাহাদের একমাত্র আলোচ্য ও উপজীব্য বিষয়। তাহাদের  রাজনৈতিক দলের উপর আনুগত্য স্বার্থকে উদ্ধার কৌশলের একটা সাইন বোর্ড মাত্র।
আর এই রাজনীতিবিদরা ধাপে ধাপে যতটাই উপরের পদবীতে অলংকৃত হন স্বার্থসিদ্ধি কৌশল অপব্যবহার পরিমাণটাও এতটাই বেড়ে যায়। ইহার ফলে যেমন নাগরিক তাহার অধিকার হইতে বঞ্চিত হইতেছে অন্যদিকে রাজনৈতিক দলগুলো সমাজের কিছু আবর্জনাকে দলে স্থান দিয়া জনমনে দলীয় ব্রান্ডের সুনাম ক্ষুণ্ন করিতেছে। যাহার ক্ষতি অপূরণীয়। সৈজন্যে http://www.education24bd.com/