জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘ডি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

আজ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১২-১৩ শিক্ষাবর্ষের অনার্স (সম্মান) প্রথমবর্ষ প্রথম সেমিষ্টারের ‘ডি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। ‘ডি’ ইউনিটে সর্বোচ্চ ৫৪০টি আসনের বিপরীতে ২,৭৮১ জন (মানবিক  ২,০৫০ জন, বিজ্ঞান শাখা ৪৮৬ জন এবং বাণিজ্যঅন্যান্য ২৪৫ জন) পরীক্ষার্থী প্রাথমিকভাবে নির্বাচিত হন। উল্লেখ্য, ৪২,৬৬২ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৩৪,৩৯৯ জন পরীক্ষার্থী ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছিলেন। উক্ত ফলাফল জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের নোটিশ বোর্ড ও Website-এ (www.jnu.ac.bd) পাওয়া যাবে।

এছাড়াও, যে কোন মোবাইল থেকে ম্যাসেজের  মাধ্যমে এই ফলাফল জানা যাবে। এজন্য যে কোন মোবাইল থেকে ম্যাসেজ অপশনে গিয়ে
JNU লিখে একটি Space দিয়ে ভর্তি পরীক্ষার রোল নম্বর লিখে আবার একটি স্পেস দিয়ে ইউনিটের নাম (যেমন: ‘D’) লিখে ১৬২৪২ নম্বরে ম্যাসেজ পাঠিয়ে দিলে ফিরতি ম্যাসেজে ফলাফল জানা যাবে। যেমন: JNU <space> Roll Number <space> Unit D  লিখে 16242 নম্বরে সেন্ড করলে ফিরতি ম্যাসেজে ফলাফল জানা যাবে। মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচী পরবর্তীতে বিশ্ববিদ্যালয়ের নোটিশ বোর্ড ও পত্রিকার মাধ্যমে জানানো হবে।

How to make a free wonderful website in bangle

বর্তমানে তথ্য প্রযুক্তির যুগের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে ইনটারনেট ব্যাবহার অপরিহার্য। কিন্তু এই ইন্টারনেট ব্যাবহারকে অর্থপূর্ণ করা সহজ। আপনি চাইলে আপনার মেধা দিয়ে ইন্টারনেটের দ্বারা উপকৃত হতে পারেন।

ফ্রি ওয়েবসাইট খুলে আপনার সাইটকে অর্থপূর্ণ করুন। গুগল আ্যডসেন্সের মাধ্যমে উপার্জন করুন।

ই-ব্লগার এবং ওয়ার্ডপ্রেস এর মাধ্যমে সহজেই ফ্রি ওয়েবসাইট তৈরি করা যায়। এখন আমরা ব্লগারের মাধ্যমে কিভাবে ফ্রি ওয়েবসাইট তৈরি করা যায় তা দেখব।

প্রথমে নিম্নের ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হবে।
www.blogger.com
এর পর এই সাইট আসবে। এখাকে ক্রিয়েট ইউর ব্লগ এ ক্লিক করতে হবে।

এখন একটা নতুন পেজ আসবে এখানে গুগল এ্যাকাউন্ট তৈরি করতে হবে।

এখানে নির্ধারিত ঘরগুলো পুরক করে কন্টিনিউ বাটনে ক্লিক করতে হবে।


তারপর আমরা মূল ব্লগসাইটে প্রবেশ করব এখাকে ব্লগের নাম এবং ওয়েব এ্যাড্রেস দিতে হরে। মনে রাখবেন এই ওয়েব সাইট ব্রাউজ করেই মুলত ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হবে। নির্ধারিত স্থানে ওয়েব এ্যাড্রেস লিখে চেক কওে নিতে হবে এই নামে অন্য কোন সাইট আছে কিনা।
http://www.bdblogger24.blogspot.com/


চেক করে এই নামে অন্য সাইট থাকলে চেন্জ করে এভেইলেবল একটি সাইট এ্যাড্রেস দিব। তারপর কন্টিনিউ বাটনে ক্লিক করব।
http://www.bdblogger24.blogspot.com/


তারপর যে সাইটটি প্রবেশ করবে সেখানে আমাদের ব্লগের আউটলুক সেট করতে হবে। যে কোন একটি টেমপ্লেট চুজ করে কন্টিনিউ বাটনে ক্লিক করতে হবে।
http://www.bdblogger24.blogspot.com/


এরপর আমাদেও ব্লগ সাইটটি তৈরি হয়ে যাবে। স্টার্ট ব্লগ বাটনে ক্লিক করে সাইটে প্রবেশ করতে হবে।
http://www.bdblogger24.blogspot.com/



এখন আপনার ব্লগ সাইট তৈরি হয়ে গেছে। এখন আপনি আপনার নির্দিষ্ট এ্যাড্রেস লিখে ব্রাউজ করলে আপনার সাইটের টেমপ্লেট শো করবে।
http://www.bdblogger24.blogspot.com/

এখন আপনার সাইটে আপনি ব্লগ পোস্ট করে পাবলিশ করতে পাবেন। আপনার সাইটটি  তথ্যপূর্ণ করে প্রকাশ করুন। সবার কাছে আপনার ক্রিয়েটিভিটি প্রকাশ করুন।
পোস্টটি ভালো লাগলে কমেন্ট করে জানান।

IF you feel cool response please. 


ত্রিভুজের একটিবাহু বর্ধিত করলে তৈরি হওয়া বহিঃস্থকোণটি অন্থঃস্থ কোণের বিপরীত কোণদ্বয়ের সমষ্টির সমান

উপপাদ্য- “ত্রিভুজের একটিবাহু বর্ধিত করলে তৈরি হওয়া বহিঃস্থকোণটি অন্থঃস্থ কোণের বিপরীত কোণদ্বয়ের সমষ্টির সমান”

বিশেষ নির্বচন: মনেকরি ত্রিভুজ ABC এর বহি:স্থ <ACD. প্রমান করতে হবে যে <ABC+<BAC= <ACD.

অংকন: BC বাহু D পর্যন্ত বর্ধিত করি।

প্রমান: ত্রিভুজের তিন কোণের সমষ্টি দুই সমকোণ

 ত্রিভুজ ABC এ <ABC+<BAC+<ACB = 180ডিগ্রি

                             বা, <ABC+<BAC = 180ডিগ্রি - <ACB .............সমিকরণ----১

একই ত্রিভুজের অন্ত:স্থ এবং বহি:স্থ কোণদ্বয়ের সমষ্টি দুই সমকোণ

আবার  ত্রিভুজ ABC এ বহি:স্থ<ACD + অন্:স্থ<ACB    = 180ডিগ্রি

                           বা, বহি:স্থ<ACD =  180ডিগ্রি - <ACB .............সমিকরণ----২


 সমিকরণ----১ ও ২ হতে পাই, <ABC+<BAC= <ACD (প্রমাণিত)           
 

হুমায়ুন স্বরণে নিউ ইয়র্কে হুমায়ূন মেলা

প্রয়াত কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের ৬৪তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে নিউ ইয়র্কে শুরু হচ্ছে ‘হুমায়ূন স্মৃতি মেলা’।

নিউ ইয়র্ক সিটির জ্যাকসন হাইটসে শুক্রবার শুরু হতে যাওয়া এই মেলা চলবে পাঁচ দিন।
প্রয়াত লেখকের জীবনের শেষ সময়ের কিছু নিদর্শনও মেলায় থাকবে বলে জানিয়েছেন এর আয়োজনকারী ‘মুক্তধারা’র কর্ণধার বিশ্বজিত সাহা।

বাংলাদেশের, বাঙালির, বাংলা ভাষাভাষীর লেখালেখির ভুবনে প্রবাদপুরুষ, কিংবদন্তিসম ব্যক্তিত্ব এ-কালের শরৎচন্দ্র' হুমায়ূন আহমেদ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের বেলভিউ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত ১৯ জুলাই বাংলাদেশ সময় রাত ১১টা ২০ মিনিটে তিনি অন্তিম শ্বাস ত্যাগ করেন। তাঁর বয়স হয়েছিল ৬৪ বছর।

১৩ নভেম্বর হুমায়ূন আহমেদের জন্মদিন। সে দিন মেলার সমাপনীতে কেক কাটা হবে। এর আগের চার দিন তার লেখা সব বই এবং তার নির্মিত নাটক প্রদর্শিত হবে।

“লেখকের জীবনী নিয়ে তার ঘনিষ্ঠ সাহিত্যিকরা স্মৃতিচারণমূলক আলোচনায়ও মিলিত হবেন,।”
গত বছর নিউ ইয়র্কে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মুক্তধারার উদ্যোগে জনপ্রিয় এই লেখকের জন্মদিন উদযাপিত হয়। সেটি ছিল লেখকের জীবদ্দশায় শেষ জন্মদিন। ওই অনুষ্ঠানেই ‘রং পেন্সিল’ গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন হয়।

বাংলাদেশের লেখালেখির ভুবনে প্রবাদপুরুষ হুমায়ূন আহমেদ সত্তর দশকের শুরুতে ছাত্র অবস্থাতেই লেখালেখি শুরু করেন। তবে ১৯৭২ সালে তাঁর প্রথম উপন্যাস নন্দিত নরকে প্রকাশিত হওয়ার পরেই পাঠকের মন জয় করে নেন। একটা পর্যায়ে তিনি অধ্যাপনা ছেড়ে লেখালেখি, নাটক ও চলচ্চিত্র নির্মাণে নিমগ্ন হন। অসংখ্য বিটিভি নাটক ও প্যাকেজ নাটকের নির্মাতা তিনি। তাঁর নির্মিত প্রথম চলচ্চিত্র আগুনের পরশমণি, শ্যামল ছায়া, শ্রাবণ মেঘের দিন, দুই দুয়ারী, চন্দ্রকথা প্রভৃতি চলচ্চিত্র কেবল সুধীজনের প্রশংসাই পায়নি, মধ্যবিত্ত দর্শককেও হলমুখী করেছে বহু দিন পর।

ঢাবি, কুয়েট এবং এএফএমসিতে ভর্তিচ্ছু হাজার হাজার শিক্ষার্থী বিপাকে


খুলনা প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (কুয়েট),আর্মড ফোর্সেস মেডিকেল কলেজ(এএফএমসি) এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়েরডি”(সম্মিলিত) ইউনিটের ২০১২-২০১৩ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষায় ভর্তিচ্ছু হাজার হাজার শিক্ষার্থী বিপাকে পড়েছে। ঢাবি ডি, কুয়েট এবং এএফএমসিতে একই সাথে আগামীকাল নভেম্বর শুক্রবার , ২০১২ সকাল ১০ টায় অনুষ্ঠিত হবে যারা এই তিনটি প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হবার জন্যে আবেদন পত্র সংগ্রহ করেছিল তারা যেকোন একটি প্রতিষ্ঠানের ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবে

একই দিনে একই সময়ে ভর্তি পরীক্ষার সময় নির্ধারণ করায় এই জটিলতার সৃষ্টি হয়েছে প্রশাসনের এই কর্মকান্ডের ফলে বিপাকে পড়েছে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের হাজারো ভর্তিচ্ছুক শিক্ষার্থী এবং অবিভাবকেরা

উল্লেখ্য এইবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়েরডি”(সম্মিলিত) ইউনিটের ২০১২-২০১৩ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষায় ক্যাম্পাসের বাইরের ২৭টি কেন্দ্রসহ মোট ৭৯টি কেন্দ্রে ৭৮ হাজার ৩শ ৪১জন ভর্তিচ্ছুক ছাত্র-ছাত্রী অংশগ্রহণ করবে খুলনা প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়(কুয়েট) এবং আর্মড ফোর্সেস মেডিকেল কলেজ(এএফএমসি) এই দুইটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ২০১২-২০১৩ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষায় প্রায় ৩২ হাজার শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করবে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়েরডি”(সম্মিলিত) ইউনিটের ভর্তির জন্য বিজ্ঞান,ব্যবসায় শিক্ষা এবং মানবিক সব বিভাগের ছাত্র-ছাত্রীরাই আবেদন পত্র সংগ্রহ করতে পারে ফলে এই ভর্তি পরীক্ষা সবসময়ই অনেক বড় আঙ্গিকে হয় এবং অন্যসব প্রতিষ্ঠানের পরে হয় কিন্তু এইবারডিইউনিটের পরীক্ষার সময় পরিবর্তন করায় এই সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে

ভর্তিচ্ছুক শিক্ষার্থীদের দাবী বিজ্ঞান বিভাগের সকল ছাত্রের এই তিনটি প্রতিষ্ঠানেরই আবেদন পত্র সংগ্রহ করার অনুমতি খাকায় বেশিরভাগ শিক্ষার্থী তিনটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেরই ভর্তি ফরম পূরণ করেছি, কিন্তু একই দিনে পরীক্ষা হওয়ায়আমরা সিদ্ধান্তহীনতায় পড়েছি।
অভিবাবকেরা বলেছেন, ঐ তিন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের একই দিনে পরীক্ষা গ্রহণ করা অনুচিত। আগে থেকে পরীক্ষার তারিখ নির্ধারন না করে ভর্তি ফর্ম বিক্রি করেছে। এখন সন্তানের পরীক্ষার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে সমস্যায় পড়েছি।

আর্মড ফোর্সেস মেডিকেল কলেজ এর ভর্তি সূত্র জানায় তাদের পরীক্ষা যথাসময়েই অনুষ্ঠিত হবে যারা লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবে শুধু তাদের মধ্য থেকেই সাক্ষাতকারের জন্য মননোয়ন দেয়া হবে

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক . আরেফিন সিদ্দিক বলেন,‘আমরা অনেক আগেই নোটিশ দিয়েছি যে এইবার আমাদের ডি ইউনিটের পরীক্ষা আগে অনুষ্ঠিত হবে এখন যদি কোনো প্রতিষ্ঠান আমদের সাথে একই দিনে পরীক্ষা নেন তাহলে তো আমাদের কিছু করার থাকে না আর এই পরীক্ষার পরিধি অনেক ব্যাপক বিশাল হওয়ার কারণে এখন কোনো সিদ্ধান্ত নিলে অনেক শিক্ষার্থীরা ক্ষতিগ্রস্থ হবে

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ‘ডি ইউনিট’ ভর্তি পরীক্ষার আসন বিন্যাস

আগামী ৯ নভেম্বর (শুক্রবার) একযোগে একুশটি পরীক্ষা কেন্দ্রে বিকাল ৩:০০ থেকে ৪:৩০টা পর্যন্ত ২০১২-১৩ শিক্ষাবর্ষের ১ম বর্ষ সম্মান শ্রেণীর ‘ডি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এবার ‘ডি’ ইউনিটে ৫৪০টি  আসনের (মানবিক-৪১০টি, বিজ্ঞান-৮১টি, বাণিজ্য ও অন্যান্য-৪৯টি) বিপরীতে ৪৩,৬৬২ জন শিক্ষার্থী ভর্তি পরীক্ষার জন্য আবেদন করেছে।
১৪০০০০১ থেকে ১৪০৭৫০০ পর্যন্ত জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে (সদরঘাট সংলগ্ন),
১৪০৭৫০১ থেকে ১৪০৮৮০০ পর্যন্ত পগোজ স্কুলে (জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস সংলগ্ন),
১৪০৮৮০১ থেকে ১৪০৯৮০০ পর্যন্ত ঢাকা কলেজিয়েট স্কুলে (সদরঘাট, ঢাকা),
১৪০৯৮০১ থেকে ১৪১০৮০০ পর্যন্ত ঢাকা গভর্ণমেন্ট মুসলিম হাই স্কুল (বাহাদুরশাহ পার্ক, ঢাকা),
১৪১০৮০১ থেকে ১৪১২৮০০ পর্যন্ত সরকারি কবি নজরুল কলেজে (লক্ষ্মীবাজার, ঢাকা),
১৪১২৮০১ থেকে ১৪১৪৩০০ পর্যন্ত ঢাকা মহানগর মহিলা কলেজে (লক্ষ্মীবাজার, ঢাকা),
১৪১৪৩০১ থেকে ১৪১৬৩২০ পর্যন্ত সরকারি শহীদ সোহ্রাওয়ার্দী কলেজে (লক্ষ্মীবাজার, ঢাকা),
১৪১৬৩২১ থেকে ১৪১৭৭২০ পর্যন্ত ফজলুল হক মহিলা কলেজে (গেন্ডেরিয়া, ঢাকা),
১৪১৭৭২১ থেকে ১৪১৯৭২০ পর্যন্ত শেখ বোরহানুদ্দিন কলেজে (চানখাঁরপুল, ঢাকা),
১৪১৯৭২১ থেকে ১৪২০৯৭০ পর্যন্ত ইঞ্জিনিয়ারিং ইউভার্সিটি স্কুল এন্ড কলেজে (বুয়েট ক্যাম্পাস, ঢাকা),
১৪২০৯৭১ থেকে ১৪২২৩৭০ পর্যন্ত উদয়ন উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস, ঢাকা),
১৪২২৩৭১ থেকে ১৪২৩৫৭০ পর্যন্ত আজিমপুর গার্লস স্কুল এন্ড কলেজে (আজিমপুর, ঢাকা),
১৪২৩৫৭১ থেকে ১৪২৪৭৭০ পর্যন্ত অগ্রণী স্কুল এন্ড কলেজে (আজিমপুর, ঢাকা),
১৪২৪৭৭১ থেকে ১৪৩০৭৭০ পর্যন্ত ইডেন মহিলা কলেজে (আজিমপুর, ঢাকা),
১৪৩০৭৭১ থেকে ১৪৩২২৭০ পর্যন্ত গার্হস্থ্য অর্থনীতি কলেজে (আজিমপুর, ঢাকা),
১৪৩২২৭১ থেকে ১৪৩৫২৭০ পর্যন্ত ঢাকা কলেজে (ঢাকা),
১৪৩৫২৭১ থেকে ১৪৩৭০৩৫ পর্যন্ত সরকারি টিচার্স ট্রেনিং কলেজে (মিরপুর, ঢাকা),
১৪৩৭০৩৬ থেকে ১৪৩৮৭৩৫ পর্যন্ত আইডিয়াল কলেজে (সেন্ট্রাল রোড, ধানমন্ডি, ঢাকা),
১৪৩৮৭৩৬ থেকে ১৪৪০২৩৫ পর্যন্ত ধানমন্ডি গভর্ণমেন্ট বয়েজ স্কুলে (ধানমন্ডি, ঢাকা),
১৪০০২৩৬ থেকে ১৪৪১৭৩৫ পর্যন্ত মতিঝিল সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে (মতিঝিল, ঢাকা),
১৪৪১৭৩৬ থেকে ১৪৪৩৬৯১ পর্যন্ত এবং ১৪৪৩৭০১ থেকে ১৪৪৩৭০৮ পর্যন্ত মতিঝিল সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয় পরীক্ষা কেন্দ্রে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
পরীক্ষার্থীকে ভর্তি পরীক্ষার দিনে এইচ.এস.সি./সমমান-এর মূল রেজিস্ট্রেশন কার্ড ও তার দুই কপি সত্যায়িত ফটোকপি এবং দুই কপি রঙিন পাসপোর্ট সাইজের সত্যায়িত ছবির পেছনে পরীক্ষার্থীর নাম, SMS -এর মাধ্যমে প্রাপ্ত রোল নম্বর বাংলায় ও ইংরেজিতে লিখে উক্ত ছবি দুটির প্রত্যেকটি পৃথকভাবে ফটোকপিকৃত রেজিস্ট্রেশন কার্ডের বাম দিকে উপরে স্ট্যাপলার পিন দিয়ে সংযুক্ত করে অবশ্যই সঙ্গে নিয়ে আসতে হবে। রেজিস্ট্রেশন কার্ডের ফটোকপির উপরের অংশে উক্ত রোল নম্বর বাংলা ও ইংরেজিতে লিখতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ পরীক্ষার হলে পরীক্ষার্থী কর্তৃক আনিত এইচ.এস.সি./সমমান পরীক্ষার ফটোকপিকৃত (সত্যায়িত) দুইটি রেজিস্ট্রেশন কার্ডের একটি শিক্ষার্থীকে প্রবেশপত্র হিসেবে প্রদান করবে। অন্যটি পরীক্ষার হলে জমা রাখা হবে এবং বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ তা সংরক্ষণ করবে। পরীক্ষার হলে মোবাইল ফোন, ডিজিটাল ঘড়ি বা অন্য কোন ইলেকট্রনিক ডিভাইস আনা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।
‘ডি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার বিস্তারিত আসনবিন্যাস জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের নোটিশ বোর্ড ও ওয়েবসাইট-এ (www.jnu.ac.bd) পাওয়া যাচ্ছে।

জবিতে শিবির কর্মী আটক: আবারও শিবির কর্মীর তালিকা

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের এক কর্মীকে আটক করে পুলিশে সোপার্দ করে জবি প্রশাসন। বিগত সময়ে আটককৃত শিবির কর্মীদের তালিকায় তার নাম উল্লেখ আছে বলে জানান জবি প্রক্টর ড. অশোক কুমার সাহা।
প্রসঙ্গত, বুধবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগ কর্মীরা কয়েকদিন আগে আটককৃত শিবির কর্মীর দেওয়া তালিকার সূত্র ধরে মো. মশিউর রহমান নামের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের ছাত্র ও শিবির কর্মীকে আটক করেন এবং তাকে বেধড়ক পিটিয়ে প্রক্টরের কাছে নিয়ে যান। প্রক্টর সঙ্গে সঙ্গে ওই শিবির কর্মীকে পুলিশের কাছে সোপর্দ করেন।
জবি সূত্র থেকে জানা যায়, বিশ্ববিদ্যালয় শহীদ মিনারের সামনে থেকে আটকের পর ছাত্রলীগ কর্মীরা তাকে মারপিট করে প্রক্টর কার্যালয়ে নিয়ে যান। এ সময় জিজ্ঞাসাবাদে তিনি নিজেকে শিবির কর্মী নন বলে দাবী করেন কিন্তু আবারও কয়েকজন শিবির কর্মীর তালিকা দেন। পরে জবি প্রশাসন তাকে কোতোয়ালি থানা পুলিশের সদস্যদের কাছে সোপর্দ করে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অশোক কুমার সাহা বলেন, গত কয়েক দিন ধরে জামায়াত শিবির দেশে অস্থিতিশীল কৃতিকলাপ করছে। কেউ যাতে বিশ্ববিদ্যালয়ে কোনো প্রকার অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে না পারে এমনটি বিবেচনায় রেখে আটককৃতকে পুলিশে সোপর্দ করা হয়েছে। এদিকে ঢাকাসহ দেশের বেশ কয়েকটি জেলায় জামায়াত-শিবিরের তান্ডবের প্রতিবাদে গতকাল দুপুর দুইটায় বিক্ষোভ মিছিল করেছে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগ।

ছাত্রী হলের জায়গা বরাদ্ধ: জবি পরিবারের আনন্দ মিছিল ও সমাবেশ

পুরান ঢাকার জনসন রোডস্থ (৩/১ জনসন রোড) খাস জমি সরকার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়কে দীর্ঘমেয়াদী বন্দোবস্ত প্রদানের অনুমোদন দিয়েছে।উপলেক্ষ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় পরিবার আনন্দ-উল্লাসে মিছিল এবং সমাবেশ করে।

দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর ভাগ্য খুলল জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের। সবকিছু থাকার পরেও যেন কী নেই নেই মনে হয়। সেই শুন্যতা পূরণে একধাপ এগিয়ে গেল ২০০৫ সালে প্রতিষ্ঠিত এই নয়া বিশ্ববিদ্যালয়।

এই আনন্দে সোমবার দুপুর দেড়টায় শিক্ষার্থীরা মিছিল নিয়ে সমস্ত ক্যাম্পাস পদক্ষিণ শেষে ২ টায় ভাস্কর্য চত্বরে শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা সমাবেশ করে। সমাবেশে বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য অধ্যাপক ড. মেসবাহউদ্দিন আহমেদ, বিশ্ববিদ্যালয় কোষাধ্যক্ষ ড. সেলিম ভূঁইয়া, শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সেলিম,সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. কাজী সাইফুদ্দিন , নীলদলের আহবায়ক অধ্যাপক জাকারিয়া মিয়াসহ অন্যান্য শিক্ষকরা বক্তব্য রাখেন। সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন জবি ছাত্রলীগের সভাপতি এফ.এম শরিফুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক এস.এম. সিরাজুল ইসলাম, জবি ছাত্র মৈত্রীর সাধারণ সম্পাদক মানোয়ার হোসেন প্রমূখ। কর্মসূচীতে বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল শিক্ষক, ছাত্র-ছাত্রী এবং কর্মকর্তা-কর্মচারী অংশ নেয়।

এসময় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মেসবাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, “অতি শীঘ্রই উক্ত জায়গায় একটি ছাত্রী হলের নির্মাণ কাজ শুরু হবে। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বাকি বেদলকৃত হল/হলের জায়গা পর্যায়ক্রমে অধিগ্রহণের কাজ অব্যাহত রয়েছে। অন্যান্য পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ন্যায়  নতুন এই পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রছাত্রী-শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আবাসান, পরিবহন, শিক্ষা কার্যক্রমের উন্নয়নসহ অন্যান্য সুযোগ সুবিধা বৃদ্ধির লক্ষে বর্তমান প্রশাসন সবধরনের কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে।”

আনন্দ মিছিলে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের মধ্যে ছিল এক ভিন্ন ধরনের অনুভুতি। বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার পর হল না থাকায় সবার মনের মধ্যে এক চাপা কষ্ট অনুভুতি ছিল। বিভিন্ন সময়ে হলের জন্য আন্দোলন করে কোন শুভ ফল পায়নি শিক্ষার্থীরা। নতুন হলের যায়গা বরাদ্ধ পাওয়ার পর আন্নদ ধরে রাখতে পারেনি শিক্ষার্থীরা। একে আপরকে জড়িয়ে ধরে আনন্দ প্রকাশ করে তারা।

মিছিল চলাকালীন সময়ে মনোবিজ্ঞান বিভাগের আকবর বলেন, ’আজ যে কী আনন্দ লাগছে তা প্রকাশ করতে পারছিনা। আমরা হল পেতে যাচ্ছি এখনও বিশ্বাস হচ্ছেনা।’

১০ অক্টোবর, ২০১২, সোমবার তারিখে ভূমি মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব স্বাক্ষরিত প্রেরিত অনুলিপি অনুসারে ৩/১ জনসন রোডস্থ (১নং খাস খতিয়ানের, সি, এস-৮৮, এস,এ-৬৮১, আর,এস-১০৩১ এবং মহানগর ৩৩০ নং দাগের ০.৩৪২২ একক) ‘খাসজমি ব্যবস্থাপনাবন্দোবস্ত’ নীতিমালার ৩.০ (গ) অনুচ্ছেদ অনুসারে জগন্নাথ বিশ্বববিদ্যালয়ের অনকূলে দীর্ঘমেয়াদী বন্দোবস্ত প্রদানের বিষয়টি সরকার কর্তৃক অনুমোদিত হয়েছে।

পরিবহন সঙ্কট ইস্যুতে জবি শিক্ষক সমিতির অবস্থান ধর্মঘট

পরিবহন সঙ্কট নিরসনের দাবিতে অবস্থান ধর্মঘট করেছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা।
রোববার সকাল ৯টায় বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্যের কার্যালয়ের সামনে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের নেতৃত্বে  প্রায় ৫০ জন শিক্ষক এ ধর্মঘট পালন করেন।
বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক পরিবহন ব্যবস্থার উন্নতি এবং নষ্ট হয়ে যাওয়া গাড়িগুলো বদল করে নতুন গাড়ির দাবী করেন ধর্মঘটে অববস্থানকারী শিক্ষকরা।
শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক মো. সেলিম বলেন, “শিক্ষকদের পরিবহন সঙ্কট নিরসন এবং পুরনো ও নষ্ট হয়ে যাওয়া  গাড়গুলো বদল না করা পর্যন্ত আমরা এ ধর্মঘট চালিয়ে যাব।
এ প্রসঙ্গে উপার্চায মেসবাহ উদ্দিন আহমেদ বলেন, “শিক্ষক সমিতির সঙ্গে কথা বলে এ সমস্যার সমাধান করা হবে।”
শিক্ষকরা জানান, বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব আবাসন ব্যবস্থা না থাকায় তাদের প্রতিদিন দূর দূরান্ত থেকে এসে নির্ধারিত সময়ে ক্লাস নিতে হয়। অথচ প্রায় সাড়ে তিনশ শিক্ষকের জন্য বাস রয়েছে মাত্র পাঁচটি। এ কারণে মিরপুর, উত্তরা, সাভার, নারায়ণগঞ্জ, খিলগাঁওসহ বিভিন্ন এলাকার শিক্ষকদের ক্যাম্পাসে আসতে প্রতিদিন ব্যাপক ভোগান্তি পোহাতে হয়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক শিক্ষক এডুকেশন২৪কে বলেন, লোকাল বাসে করে ঝুলে ঝুলে আসা, একজন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকের কী করে শোভা পায়? এ কারণে মাঝে মাঝে দেরিতে আসায় শিক্ষার্থীদের ক্লাস নিতে পারেননা শিক্ষকরা।
শিক্ষক আবাসন না থাকা এবং পরিবহন ব্যবস্থার নাজুক পরিস্থিতি তীব্র সেশনজটের ও কারণ বলে উল্লেখ করেন শিক্ষকদের একটি মহল।

চর্যাপদ সংশ্লিষ্ট জিজ্ঞাসা

প্র: বাংলা সাহিত্যের প্রাচীনযুগের একমাত্র নিদর্শনের নাম কী?
উ: চর্যাচর্যবিনিশ্চয় বা চর্যাগীতিকোষ বা চর্যাগীতি বা চর্যাপদ।

প্র: চর্যাপদ কীসের সংকলন?
উ: গানের সংকলন।

প্র: চর্যাপদের বিষয়বস্তু কী?
উ: বৌদ্ধ ধর্ম মতে সাধন ভজনের তত্ব প্রকাশ।

প্র: চর্যাগুলো কারা রচনা করেন?
উ: বৌদ্ধ সহজিয়াগণ।

প্র: চর্যায় কতজন কবির নাম পাওয়া গেছে?
উ: 23 মত্ন্তরে 24।

প্র: চর্যাপদে কয়টি পদ বা গান ছিল?
উ: 51 টি।

প্র: চর্যাপদের কবীদের নামের সঙ্গে ‘পা’ যুক্ত কেন?
উ: তারা পদ (কবিতা) রচনা করতেন বলে তাদের সম্মান করে পাদ বলা হত; আজ যেমন বলা হয় কবি। পাদ>পা হয়েছে।

প্র: কোন কবি সর্বাপেক্ষা বেশি পদ রচনা করেন? 
উ: কাহ্নপা। 13 টি পদ রচনা করেন। ১২ টি পাওয়া গেছে।

প্র: কোন কবি দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পদ লেখেন?
উ: ভুসুকুপা; ৮টি।

প্র: কোন কবি রচিত পদটি পাওয়া যায়নি?
উ: তন্ত্রীপা ( না- পাওয়া পদ নং-২৫)

প্র: চর্যাপদ গ্রন্থে মোট কয়টি পদ পাওয়া গেছে?
উ: সাড়ে ছেচল্লিশটি ( একটি পদের ছেড়া বা খন্ডিত অংশসহ)

প্র: চর্যায় কোন পদটি খন্ডিত আকারে পাওয়া গেছে? 
উ: ২৩ নং পদটি। এর ৬টি পঙক্তি পাওয়া গেছে বাকি ৪টি পঙক্তি পাওয়া যায়নি।

প্র: চর্যার পদগুলো কোন ভাষায় রচিত?
উ: সন্ধ্যা বা সান্ধ্য ভাষায় রচিত।

প্র:  সন্ধ্যা বা সান্ধ্য ভাষা কী?
উ: যে ভাষা সুনির্দিষ্ট রূপ পায়নি, যে ভাষায় অর্থও একাধিক অর্থাৎ আলো-আঁধারের মত, সে ভাষাকে পন্ডিতগন সন্ধ্যা বা সান্ধ্য ভাষা বলেছেন।

প্র: চর্যাপদ গ্রন্থে অন্তর্ভুক্ত প্রথম পদটি কার লেখা?
উ: লুইপা।