JnU Organized an International Seminar in Psychology



Moniruzzaman :: The Department of Psychology organized an International Seminar entitled “Psychology in Russia and Bangladesh: Opportunities for future collaboration” in the Sigmund Freud Conference hall in the Department of Psychology of Jagannath University.

The delegation from Perm State Humanities University comprises four its distinguished faculty members i.e. Dr. Aleksei Popov, Dr. Aleksander Vikhman, Eugenia Vasiliadi and Daria Raskina.

The speakers presented a variety of 5 topics, which included cognitive biases in decision-making processes, learning agility in academic and business settings, naturalistic decision-making among police investigators, interrelations between dream content and automatic daily thoughts, human resource selection procedures in Russia.

The discussion that followed was built around opportunities of future collaboration including joint scientific projects, student exchange and PhD scholar exchange, joint publication opportunities, etc.

The seminar was resided by Professor Dr. Kazi Saifuddin, Chairman of the Department of Psychology. Among others Professor Dr. Asoke Kumar Saha delivered the welcome speech, while Dr. Kamal Uddin, the associate professor of Psychology of Dhaka University acted as a moderator.

Later the delegation met the Vice Chancellor of Jagannath University Professor Dr. Mizanur Rahaman and discussed opportunities for collaboration in the sphere of psychological issues between the Department of Psychology of Prem State Humanities University and Jagannath University.


জগন্নাথ এবং পার্ম স্টেট ইউনিভার্সিটির মধ্য শিক্ষা চুক্তি হবে শিগ্রই


alt



















মনিরুজ্জামান :: জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞান বিভাগ ও রাশিয়ার পার্ম স্টেট হিউমেনিটিস বিশ্ববিদ্যালয়ের যৌথ আয়োজনে আন্তর্জাতিক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে।

এই অনুষ্ঠানে দুই বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে গবেষণা ও শিক্ষায় যোগসূত্র স্থাপন করার লক্ষ্যে জবির শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করেন পার্ম স্টেট হিউমেনিটিস বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকবৃন্দ। অতি শ্রীঘই দুই বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে গবেষণা ও শিক্ষায় চুক্তি করতে যাচ্ছে এই দুই বিভাগের শিক্ষকবৃন্দগণ।

১৬ এপ্রিল, মঙ্গলবার, বেলা ১১টার সময়ে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞান বিভাগের সেমিনার হলে আয়োজিত দুই দিনের সেমিনারের শেষ দিনে এই অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। সেমিনারে উপস্থিত ছিলেন পার্ম স্টেট হিউমেনিটিস বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুষদ মেম্বার ড. আলেক সেই পোপোভ, ড. আলেকসানডার ভিকম্যান, ডারিয়া রাসকিনা, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান ড. কাজী সাইফুদ্দীন আহম্মেদ, সহযোগী অধ্যাপক ড. অশোক কুমার সাহা প্রমূখ।

পার্ম স্টেট হিউমেনিটিস বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকবৃন্দের মধ্যে দুইদিনের আলাপচারিতায় শিক্ষার্থীদের কোন বিষয়ে আগ্রহ বেশি তা অবলোকন করেন। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা অনার্স ও মাস্টারস করতে পারবে বলে জানান জবির শিক্ষকবৃন্দগণ। শিক্ষকদেরও পিএইচডি করার সুযোগ থাকবে। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মীজানুর রহমান পার্ম স্টেট হিউমেনিটিস বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের সঙ্গে আলাপচারিতায় জগন্নাথ এই দুই বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই বিভাগের যোগসূত্র স্থাপিত হওয়ায় আনন্দ প্রকাশ করেছেন।

জবির মনোবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. অশোক কুমার সাহা বলেন, এই দুই বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞান বিভাগের মধ্যে যোগসূত্র স্থাপিত হয়েছে। আমাদের শিক্ষার্থী ও শিক্ষক পার্ম স্টেট বিশ্ববিদ্যালয়ে যেতে ও আসতে পারবে। আর ওরাও আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে আসতে ও যেতে পারবে। আমরা গবেষনা ও শিক্ষায় অনেক দুর এগিয়ে যেতে পারলাম। অতিশ্রীর্ঘই আমাদের মধ্যে একটি চুক্তি স্বাক্ষর হবে। এই চুক্তিতে উভয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা শিক্ষক ও গবেষণায় অনেক কাজ করতে পারবেন।

 

হায়রে বিটিভি !

  1. রাষ্ট্রপতির প্রতি শেষ শ্রদ্ধা নিবেদন অনুষ্ঠানটি সরাসরি সম্প্রচারে ব্যর্থ হয়েছে বাংলাদেশ টেলিভিশন। বেসরকারি 'সময় টিভি'র সরাসরি সম্প্রচার অনুষ্ঠান প্রচার করেছে বিটিভি। কোনো ধরনের পরিকল্পনা না থাকার কারণে বিটিভি সরাসরি সম্প্রচারে যেতে পারেনি। উল্লেখ্য, এ মাসের শুরুতে ভারতের রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জিকে মুক্তিযুদ্ধের সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠানটি বঙ্গভবন থেকে বিটিভি সরাসরি সম্প্রচার করে। তার পরও বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির প্রতি শেষ শ্রদ্ধা অনুষ্ঠান সম্প্রচার না করতে পারা দুঃখজনক বলে মনে করছেন সরকারি দলের অনেক নেতা-কর্মী।

বেশি লবণ ডেকে আনে মরণ

খাবারে আসল স্বাদ পেতে দরকার লবণ। তবে বেশি লবণ ডেকে আনে মরণ। গবেষকরা বলছেন, বিশ্বে বছরে ২৩ লাখ মানুষের মৃত্যুর জন্য দায়ী খাবারে অতিরিক্ত লবণ গ্রহণ। অতিরিক্ত শর্করা বা চিনিযুক্ত পানীয় কিংবা খাবার গ্রহণের
কারণে বছরে যত লোকের মৃত্যু ঘটে, তার চেয়ে ১০ গুণ বেশি লোকের মৃত্যু ঘটে অতিরিক্ত লবণ গ্রহণের কারণে। আমেরিকান হার্ট অ্যাসোসিয়েশনের এক বৈঠকে উত্থাপিত একটি গবেষণা প্রবন্ধে


আমেরিকান হার্ট অ্যাসোসিয়েশনের গবেষকরা জানিয়েছেন, ২০১০ সালে সারাবিশ্বে হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়া, স্ট্রোক ইত্যাদি কারণে যত মানুষের মৃত্যু হয়েছে, তার শতকরা ১৫ ভাগ মৃত্যুর জন্য দায়ী খাবারে অতিরিক্ত লবণ গ্রহণ। গবেষণায় দেখা যায়, অতিরিক্ত লবণ গ্রহণের জন্য হৃদজনিত রোগে মারা যায় ২৩ লাখ মানুষ। ২০১০ সালে বিশ্বের ৫০টি দেশে চালানো ২৪৭টি জরিপে এ তথ্য উঠে আসে। এর মধ্যে ইউক্রেনে সবচেয়ে বেশি মারা গেছে দুই হাজার ১০৯ জন (প্রতি ১০ লাখে)। দ্বিতীয় রাশিয়ায় এক হাজার ৮০৩ জন এবং সবচেয়ে কম কাতারে ৭৩ জন।
সম্প্রতি হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটির গবেষকদের একটি গবেষণা জরিপে বলা হয়, অতিরিক্ত চিনি বা শর্করাযুক্ত খাবার ও পানীয় পানের কারণে বিশ্বে বছরে এক লাখ ৮০ হাজারের বেশি মানুষ মারা যায়।

গবেষণা প্রবন্ধের লেখক হার্ভার্ড স্কুল অব পাবলিক হেলথের মেডিসিন ও মহামারী বিষয়ক অধ্যাপক ডেরিস মোজাফফারিয়ান বলেন, লবণ কম গ্রহণের ব্যাপারে বিশ্বব্যাপী সচেতনতা গড়ে তুলতে পারলে লাখ লাখ মানুষ অকালমৃত্যুর হাত থেকে বেঁচে যেত।

এইচএসসি-আলিম পরীক্ষার উত্তরপত্র এসএসসি-দাখিলের


এইচএসসি-আলিম পরীক্ষায় এসএসসি-দাখিলের উত্তরপত্রে উত্তর প্রদান করে শিক্ষার্থীরা।  নৈর্ব্যক্তিক অভীক্ষার প্রশ্নপত্র এইচএসসি ও আলীম পরীক্ষার। অথচ উত্তরপত্র এসএসসি ও দাখিল পরীক্ষার! প্রশ্ন ও উত্তরপত্রে এমন অমিল থাকলেও এভাবেই নেওয়া হলো কুমিল্লা শিক্ষা ও বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এইচএসসি ও আলিম পরীক্ষা।
বিষয়টি বোর্ড কর্তৃপক্ষের নজরে না এলেও পরীক্ষার্থীদের নজরে এসেছে ঠিকই। তারা পরীক্ষার হলে দায়িত্বরত শিক্ষকদের এ বিষয়টি জানালে তারা বলেন, “এসএসসি ও দাখিল কেটে সেখানে এইচএসসি ও আলিম লিখে নাও।” অথচ উত্তরপত্রের ওপরে স্পষ্ট করে লেখা রয়েছে, “উত্তরপত্রে কোনো অবাঞ্ছিত দাগ দেওয়া যাইবে না।”
সোমবার (১ এপ্রিল) সকালে কুমিল্লা বোর্ডের বিভিন্ন পরীক্ষা কেন্দ্র ঘুরে পরীক্ষার দ্বিতীয় অংশে নৈর্ব্যক্তিক পরীক্ষার অপটিক্যাল মার্ক রিডার (ওএমআর) শিটে এ সমস্যা দেখা গেছে। এ ঘটনায় পরীক্ষার্থীদের মাঝে ব্যাপক হতাশা ও শঙ্কা বিরাজ করছে।
কলেজের পরীক্ষার্থীদের হাতে দেওয়া প্রতিটি ওএমআর সিটে এইচএসসি পরীক্ষা ২০১৩ লেখার পরিবর্তে এসএসসি পরীক্ষা-২০১৩ ও মাদ্রাসায় পরীক্ষার্থীদের হাতে দেওয়া প্রতিটি আলিম পরীক্ষা-২০১৩ লেখার পরিবর্তে দাখিল পরীক্ষা-২০১৩ ছাপা হয়েছে।
এইচএসসি ও দাখিল পরীক্ষার নিয়মানুযায়ী পঞ্চাশ নম্বর নৈর্ব্যক্তিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। পরীক্ষার্থীদের জন্য ৩ ঘণ্টার পরীক্ষায় শেষের ঘণ্টা নৈর্ব্যক্তিক পরীক্ষার জন্য বরাদ্দ।
পরীক্ষার দ্বিতীয় অংশে পরীক্ষার্থীদের হাতে নৈর্ব্যক্তিক পরীক্ষার উত্তরপত্র দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পরীক্ষার্থীদের মধ্যে বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। পরীক্ষার্থীরা কক্ষ পর্যবেক্ষকদের কাছে এ বিষয়ে জানতে চাইলে অনেক পর্যবেক্ষকই এর সমাধান দিতে পারেন নি। আবার অনেক পর্যবেক্ষক পরীক্ষার্থীদের উত্তর দিতে না পেরে কোনো পরিবর্তন বা কাটাকাটি করতে বাধা দেন।