আর. প্রেমদাসা স্টেডিয়াম |
শ্রীরঙ্কার প্রয়ত প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি রণসিংহে পেমদাসার মস্তিষ্কপ্রসূত এই স্টেডিয়ামটি ১৯৯০-এর জুনের আগে পর্যন্ত পরিচিত ছিল ক্ষেত্তারামা স্টেডিয়য়াম নামে। তিনিই এই স্টেডিয়ামটির পুননির্মানের পরিকল্পনা করেন। এই মুহুর্তে ফ্লাড লাইট দেওয়া ৩৫ হাজার আসন বিশিষ্ট এই স্টেডিয়ামটি শ্রিলঙ্কার সবচেয়ে বড় স্টেডিয়াম। স্টেডিয়ামটি উদ্বোধনী হয় ১৯৮৬ সালে। ‘টি-২০’ বিশ্বকাপের কথা চিন্তা কওে স্টেডিয়ামের বেশ কিছু সুযোগসুবিধা বাড়ানো হয়েছে। স্টেডিয়ামের পেছওে ১৬টি পিচ-যুক্ত একটি নতুন অনুশীলন কেন্দ্র তৈরি করা হয়েছে।
মজার বিষয় এই যে, স্টেডিয়ামের এই জমিটি এক সময় জলাভুমি ছিল।
স্টেডিয়াম এক নজরে:
প্রতিষ্ঠিত: ১৯৮৬
ফ্লাডলাইট: আছে
‘প্যাভেলিয়ন এন্ড’-র নাম: ক্ষেত্তারামা এন্ড ও মালিগাভটে এন্ড
পাল্লেকেলে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম |
পাল্লেকেলে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম শ্রীলঙ্কার কিংবদন্তী ক্রিকেটার মুথাইয়া মুরলীধরন ক্রিকেট স্টেডিয়াম নামেও পরিচিত। শুধুমাত্র ক্যান্ডি শহরেই নয়, শ্রীলঙ্কার ক্রিকেট মাচিত্রেও নবতম সংযোজন এই স্টেডিয়ামটি। এটি শ্রীলঙ্কার অষ্টম টেস্ট ক্রীড়াঙ্গন। ২০১০- এর জুলাইতে ক্যান্ডি তথা শ্রীলঙ্কার বাসিন্দা মুরলীধরনকে সম্মান জানাতে এই স্টেডিয়ামটির নাম পরিবর্তন করা হয়। ২০০৯- এর নভেম্বও স্টেডিয়ামটির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হলেও পরের বছর ডিসেম্বওে আইসিসি-ও ১০৪তম টেস্ট ক্রিয়াঙ্গন হিসেবে পরিচিত পায়।
স্টেডিয়াম এক নজরে:
প্রতিষ্ঠিত: ২০০৯
খেলার মাঠের দৈর্ঘ্য: ৮০মিটার লম্বা ও ৭৫মিটার চওড়া
ফ্লাডলাইট: ২০১০সালে প্রতিষ্ঠিত
‘প্যাভিরিয়ন এন্ড’- র নাম: হুন্নাসগিরিয়া এন্ড ও ঋকিল্লগাস্কাদা এন্ড
মাহিন্দা রাজাপক্ষ আন্তর্জাতিক |
২০০৯-এ গড়ে উঠলেও আইসিসি বিশ্বকাপের কথা মাথায় রেখে শ্রীলঙ্কার হাম্বানটোটায় এই স্টেডিয়ামটিকে গত বছর ঢেলে সাজানো হয়েছিল। গত বছরেরই ২০ ফেব্রুয়ারি এখানকার প্রথম আন্তর্জাতিক ম্যাচটি কানাডার বিরুদ্ধে খেলে শ্রীলঙ্কা। কানাডার মত অনভিজ্ঞ দলকে ধূলিসাৎ কওে ২১০ রানে সেই ম্যাচ জিতে নেয় শ্রীলঙ্কা।
স্টেয়িাম একনজরে:
প্রতিষ্ঠিত: ২০০৯
খেলার মাঠের দৈর্ঘ্য: ১০০ মিটার লম্বা ও ১০০ মিটার চওড়া
ফ্লাডলাইট: ২০১০ সালে প্রতিষ্ঠিত
‘প্যাভেলিয়ন এন্ড’ –র নাম: থানামালভিলা এন্ড ও র্সূভিভা এন্ড
No comments:
Post a Comment