জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ভিসি অধ্যাপক ড. মেসবাহউদ্দিন আহমেদের বিরুদ্ধে আর্থিক ব্যয়ের ক্ষেত্রে অনিয়ম ও সেচ্ছাচারিতার প্রতিবাদে শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে।
মঙ্গলবার বেলা ১১ টায় থেকে ভাস্কর্যের সামনে থেকে এ বিক্ষোভ মিছিল বের করে। এই কর্মসূচীতে সাধারণ শিক্ষার্থী ও বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগ সংহতি প্রকাশ করে। মিছিলটি পুরো ক্যাম্পাস প্রদক্ষিণ শেষে ভাস্কর্য চত্তরে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ করে।
বিক্ষোভকারীরা দাবি করেন, উপাচার্য ও পুরো জবি প্রশাসন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার টাকা বন্টনসহ বিভিন্ন খাতের অর্থ ব্যয়ে অনিয়ম ও সেচ্ছাচারিতা পদর্শন করে আসছেন।
সমাবেশে বক্তব্য রাখেন ছাত্রলীগ সভাপতি এফ এম শরিফুল ইসলামসহ জবি সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্ট জবি শাখার সভাপতি শরীফুল চৌধুরী, সাধারণ সম্পদক মাসুদ রানা, ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি ফারুক আহমেদ আবির, ছাত্র ফেডারেশনের সংগঠক তাহমিদা ইসলাম, ছাত্রমৈত্রীর সভাপতি আল-আমিন প্রমূখ।
সমাবেশে নেতৃবৃন্দরা ইউজিসির কাছে ভিসির দুর্নীতির তদন্ত দাবী করেন। সুষ্ঠ তদন্ত না হলে ঈদের পর সাধারণ শিক্ষার্থীদেরকে নিয়ে বৃহত্তর আনন্দোলনের ঘোষণা দেন তারা। একই সাথে ছাত্রীদের হল নির্মাণ করার দাবী জানান নেতৃবৃন্দ।
সমাবেশে নেতৃবৃন্দ আরও দাবি করেন, উপাচার্য ভর্তি পরীক্ষা বাবদ আয় করা টাকা ব্যয়ে অনিয়ম করেছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়নে সরকারের বরাদ্দ করা ১০০ কোটি টাকা ছাত্রসংশ্লিস্ট কাজে ব্যয়ের কোন নজির দেখাতে পারে নি।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক শিক্ষার্থী বলেন, ছাত্রী হল নির্মানের আশ্বাস দিয়ে উপাচার্য বিভিন্ন অনিয়ম করে যাচ্ছেন। আমরা কার কাছে অধিকার আমাদের সংরক্ষনের দাবী জানাব?
মঙ্গলবার বেলা ১১ টায় থেকে ভাস্কর্যের সামনে থেকে এ বিক্ষোভ মিছিল বের করে। এই কর্মসূচীতে সাধারণ শিক্ষার্থী ও বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগ সংহতি প্রকাশ করে। মিছিলটি পুরো ক্যাম্পাস প্রদক্ষিণ শেষে ভাস্কর্য চত্তরে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ করে।
বিক্ষোভকারীরা দাবি করেন, উপাচার্য ও পুরো জবি প্রশাসন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার টাকা বন্টনসহ বিভিন্ন খাতের অর্থ ব্যয়ে অনিয়ম ও সেচ্ছাচারিতা পদর্শন করে আসছেন।
সমাবেশে বক্তব্য রাখেন ছাত্রলীগ সভাপতি এফ এম শরিফুল ইসলামসহ জবি সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্ট জবি শাখার সভাপতি শরীফুল চৌধুরী, সাধারণ সম্পদক মাসুদ রানা, ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি ফারুক আহমেদ আবির, ছাত্র ফেডারেশনের সংগঠক তাহমিদা ইসলাম, ছাত্রমৈত্রীর সভাপতি আল-আমিন প্রমূখ।
সমাবেশে নেতৃবৃন্দরা ইউজিসির কাছে ভিসির দুর্নীতির তদন্ত দাবী করেন। সুষ্ঠ তদন্ত না হলে ঈদের পর সাধারণ শিক্ষার্থীদেরকে নিয়ে বৃহত্তর আনন্দোলনের ঘোষণা দেন তারা। একই সাথে ছাত্রীদের হল নির্মাণ করার দাবী জানান নেতৃবৃন্দ।
সমাবেশে নেতৃবৃন্দ আরও দাবি করেন, উপাচার্য ভর্তি পরীক্ষা বাবদ আয় করা টাকা ব্যয়ে অনিয়ম করেছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়নে সরকারের বরাদ্দ করা ১০০ কোটি টাকা ছাত্রসংশ্লিস্ট কাজে ব্যয়ের কোন নজির দেখাতে পারে নি।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক শিক্ষার্থী বলেন, ছাত্রী হল নির্মানের আশ্বাস দিয়ে উপাচার্য বিভিন্ন অনিয়ম করে যাচ্ছেন। আমরা কার কাছে অধিকার আমাদের সংরক্ষনের দাবী জানাব?
No comments:
Post a Comment